রপ্তানিকারক এবং ক্রেতারা নতুন আরোপ করা ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে রাজি না হওয়ায় ভারতীয় বন্দরগুলোতে প্রায় ১০ লাখ টন চাল আটকে আছে।
বার্তাসংস্থা রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, পাঁচজন রপ্তানিকারক জানিয়েছেন, ক্রেতারা চুক্তিতে নির্ধারিত দামের বাইরে কোনো মাশুল দিতে না চাওয়ায় বন্দর থেকে জাহাজে কোনো চাল বোঝাই হচ্ছে না।
নিজেদের বাজারে চালের যোগান বাড়াতে এবং দাম স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার বিভিন্ন ধরনের চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পাশাপাশি ভাঙা চাল বা খুদ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত। রপ্তানি শুল্কের তালিকা থেকে সিদ্ধ ও বাসমতি চাল বাদ রাখা হয়। শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হচ্ছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।